প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস
১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠিত পশ্চিমচাল ইসলামিয়া কামিল (এম.এ) মাদ্রাসা এর ধারাবাহিক সাফল্যে এলাকাবাসীর দাবী ও শিক্ষার্থীদের চাহিদার প্রেক্ষিতে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে চট্টগ্রাম জেলার অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। এটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালকবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষার্থীদের ও সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার ফল। এলাকাবাসীর সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে একটি স্থান করে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা তাঁদের কোমলমতি ছেলে মেয়েদের এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করাতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অভিভাকগণের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রসংশনীয় অবদান রাখছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্তভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা।
অধ্যক্ষের বাণী
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।
সকল প্রশংসা জ্ঞাপন করছি মহান আল্লাহ তা‘আলার দরবারে যিনি আমাদেরকে ঐশী শিক্ষা সম্প্রসারনে আধুনিক প্রযুক্তির মহাসড়কে সম্পৃক্ত হওয়ার তৌফিক দিয়েছেন। দুরুদ ও সালাম পেশ করছি বিশ্ব মানবতার মুক্তির দিশারী সর্বকালের, সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর প্রতি। সাথে সাথে পশ্চিমচাল ইসলামিয়া কামিল মাদরাসা প্রতিষ্ঠার সাথে যারা সম্পৃক্ত থেকে মৃত্যুবরণ করেছেন তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি ও বর্তমানে যারা সম্পৃক্ত রয়েছেন তাদের সার্বিক সফলতা ও উন্নতি কামনা করছি ।
ইসলামি ও সাধারণ শিক্ষার সমন্বয়ে গড়ে ওঠা ঐতিহ্যবাহী দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান “পশ্চিমচাল ইসলামিয়া কামিল মাদ্রাসা” মহান আল্লাহর অসীম রহমতে শিক্ষার আলো বিচ্ছুরনে সফলতার স্বাক্ষর রেখে চলছে দীর্ঘদিন ধরে। এ মাদরাসাটি বর্তমানে ইসলাম ও সাধারণ জ্ঞানের শ্রেষ্ঠতম মারকাজ হিসেবে বিশ্বদরবারে পরিচিতি লাভ করেছে। শিক্ষার্থীর প্রতিভা বিকাশে ও মনোদৈহিক উন্নয়নে ঐশী জ্ঞানের বিকল্প নেই। সারা পৃথিবীতে তাই ইসলামী শিক্ষা পদ্ধতি শ্রেষ্ঠতম পদ্ধতি বলে স্বীকৃতি পাচ্ছে। প্রযুক্তির ইতিবাচক প্রয়োগ ও বিশ্বের নিত্য-নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের মাঝে মাদরাসাটি সর্বমুখী কর্মতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। তারই অংশ হিসেবে পশ্চিমচাল ইসলামিয়া কামিল মাদ্রাসার এ ওয়েব সাইটটির আত্মপ্রকাশ।
বাংলাদেশে ইসলামি শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিকায়নে সরকারের আহবানে সাড়া দিয়ে যে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ইতোমধ্যে বিশ্বমানের শিক্ষাব্যবস্থা গ্রহণ করেছে “পশ্চিমচাল ইসলামিয়া কামিল মাদ্রাসা” তাদের অন্যতম। এ মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা আলোকিত মানুষ হয়ে দেশ ও জাতির উন্নয়নে সরকার ঘোষিত Sustainable Development Goal অর্জনে উদ্যোগী হবে এ প্রত্যয় ব্যক্ত করে মহান আল্লাহর নিকট সাহায্য প্রার্থনা করছি।
মুহাম্মদ আবুল কাশেম
অধ্যক্ষ, পশ্চিমচাল ইসলামিয়া কামিল মাদরাসা, আনোয়ারা, চট্টগ্রাম।
সভাপতির বাণী
১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠিত পশ্চিমচাল ইসলামিয়া কামিল (এম.এ) মাদ্রাসা এর ধারাবাহিক সাফল্যে এলাকাবাসীর দাবী ও শিক্ষার্থীদের চাহিদার প্রেক্ষিতে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে চট্টগ্রাম জেলার অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়েছে। এটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালকবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষার্থীদের ও সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার ফল। এলাকাবাসীর সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে একটি স্থান করে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা তাঁদের কোমলমতি ছেলে মেয়েদের এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করাতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অভিভাকগণের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রসংশনীয় অবদান রাখছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্তভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা।